শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
রোববারে যেসব এলাকায় বিদুৎ থাকবে না গণঅভ্যুত্থানের পরে সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা প্রকাশ ডিসির স্বাক্ষর জাল : ভুয়া সাংবাদিক আটক কক্সবাজার কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের নির্বাচনের সভাপতি উজ্জ্বল ও সহ-সভাপতি জামশেদ কক্সবাজারে শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কক্সবাজারে ঘরে বসেই অনলাইন জিডি করা যাবে বর্ণমালা কোচিং সেন্টারের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত রাজধানীতে তিন শিক্ষার্থীসহ ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার বৃহত্তর পুরান পানবাজার রোড ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সভা ও নতুন কমিটির সভাপতি ওসমান ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন সুমন যুবককে পিটিয়ে হত্যা, এনসিপি নেতাসহ আটক ৩
নোটিশ :
আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের জন্য আমাদের সাথে আজই যোগাযোগ করুন

হোয়াইক্যং চেকপোস্টে ইয়াবাসহ কিশোরী গ্রেফতার, ইয়াবার মালিক ধরাছোয়ার বাইরে

রিপোর্টার নাম / ১০১ ভিজিটর
Update Time : শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন

টেকনাফ প্রতিনিধি :

গতকাল শুক্রবার (৪ এপ্রিল) হোয়াইক্যং বিজিবি চেকপোস্ট এলাকায় টহল কার্যক্রম পরিচালনা করছিল। আটকৃত আমেনা বিকল্প রাস্তা দিয়ে পায়ে হেঁটে যাওয়ার চেষ্টা করে। হোয়াইক্যং চেকপোস্টে কর্তব্যরত বিজিবি সদস্যে‘র পূর্ব নির্ধারিত সোর্সের বর্ণনার আলোকে সন্দেহ হওয়ায় মহিলার দিকে অগ্রসর হলে দৌড়ে পালানোর সময় হোয়াইক্যং ইউনিয়নের আবুল বাশারের কন্যা মোছাঃ আমেনা (১৩) ১৮ হাজার ইয়াবা নিয়ে আটক করে।
প্রকৃত পক্ষে উক্ত ইয়াবা গুলো হোয়াইক্ষ্যং ইউনিয়নের কাঞ্জর পাড়া এলাকার হাকিম উদ্দিনের পুত্র হাবিব উল্লাহ ও মহি উদ্দিনের পুত্র মোহাম্মদ ইউসুফের বলে সূত্রে জানা যায়। আটকৃত আমেনা ইয়াবা ব্যবসায়ীদের বাড়ির কাজের মেয়ে হিসেবে কাজ করে। তারা ওই কাজের মেয়েকে দিয়ে দেশের বিভিন্নস্থানে ইয়াবা পাচার করতো। আটক হওয়া আমেনা তাদের ইয়াবা পাচারের জন্য নিয়োজিত লোক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমেনাকে জিম্মি করে অবৈধ পন্থায় ইয়াবা সরবরাহ করে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। এ ব্যাপারে আমেনার পরিবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দাবী করেন, প্রকৃত ইয়াবা ব্যবসায়ীদের উক্ত হাবিব উল্লাহ ও মোহাম্মদ ইউসুফকে আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানিছেনে। আরো জানা যায়, তারা ইয়াবা ব্যবসার লোকানোর জন্য আল আরাফাহ ব্যাংকের চাকরি করার ফাকপোকড় দিয়ে ইয়াবা ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। তারা মূলত ওই চাকুরীটি লোক দেখানো। তাদের মূল ব্যবসা হচ্ছে ইয়াবা কারবারী। তারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ইয়াবাসহ মাদক পাচার করে থাকে। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করলে সঠিক বিস্তারিত উঠে আসবে বলে ধারণা সাধারণ মানুষে। তাই এলাকাবাসীরা যুব সমাজকে রক্ষার্থে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানিয়েছেন। বর্তমানে ইয়াবার প্রকৃত মালিক হাবিব উল্লাহ ও মোহাম্মদ ইউসুফ বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছে।
তারা বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডের সাথেও সরাসরি জড়িত। এলাকায় এমন কেউ নেই যে, তাদেরকে থামাবে। কারণ তাদের রয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা, ওই টাকার বিনিময়ে আইনের ফাক পোকড় দিয়ে বার বার বেরিয়ে আসে বলে অভিমত সাধারণ মানুষে। তাই এলাকার যুব ও ছাত্র সমাজ রক্ষা করার জন্য তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোকা।
এব্যাপারে ৬৪ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন (পিএসসি) জানান, ইয়াবা গুলোর মালিক বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে। কোন ইয়াবা ও অবৈধক মাদককারবারী কোনভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।